ফ্রীল্যান্সিং এর বিভিন্ন বিষয়ের উপর (যেমন- প্রাক্টিক্যাল এসইও, ডিজিটাল মার্কেটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং, ফেসবুক মার্কেটিং ও লিড জেনারেশন ইত্যাদি) প্রশিক্ষন দেওয়ার সাথে সাথে আমি লক্ষ্য করেছি প্রশিক্ষন চলাকালিন সময়ে অনেকেই যে কাজগুলো শিখেছেন সেগুলোকে চর্চা করার সুযোগ করে উঠতে পারেন না। ফলে উনি যে ট্রেনিং-টি করেছেন সেটা শেষ করার পর উনি এটাকে কাজে লাগাতে পারেন না। বলতে গেলে ট্রেনিং-টি একরকম বৃথাই চলে যায়।
আমি “উত্তম কুমার সরকার” ঐ সকল প্রশিক্ষণার্থীদের জন্য সম্পুর্ন নতুন ও ভিন্ন ধর্মী একটি মডেল তৈরি করেছি যেখানে উনারা ট্রেনিং সম্পর্কিত কাজগুলোর শেখার পর প্র্যাকটিসের মাধ্যমে নিজেকে পূর্বের চেয়ে আরও সফলভাবে প্রস্তুত করতে সক্ষম হবেন।
এই মডেলটিরই নাম দেয়া হয়েছে “পেইড ইন্টার্নশিপ”
পেইড ইন্টার্নশিপে অংশগ্রহণ করতে করণীয়
এই মডেলটিতে আপনার অংশগ্রহণের মাধ্যমে আপনি নিজেকে পূর্বের ট্রেনিংকৃত বিষয়ের উপর আরও দক্ষতার সাথে প্রস্তুত করতে পারবেন। এবং ফ্রীল্যান্সিং এর কাজগুলো আরও সফলতার সাথে সম্পন্ন করার মাধ্যমে নিজেকে উপার্জনের পথে নিতে সক্ষম হবেন।
সহজ কথায় আপনি যখন কাজের দক্ষতায় পরিপূর্ণ হবে অনলাইনে ফ্রীল্যান্সিং বা চাকুরী আপনার হাতের মুঠোয় থাকবে- বলে আমি বিশ্বাস করি।
এই প্রোগ্রামে অংশগ্রহণের শর্ত সমূহঃ
- ইতিপূর্বে ফ্রীল্যান্সিং সম্পর্কিত যে কোন একটি ট্রেনিং করা থাকতে হবে
- উক্ত বিষয়ের ট্রেনিং সনদ এর ফটোকপি জমা দিতে হবে।
- সর্বনিম্ন ৩ মাস কাজের প্র্যাকটিসের সাথে সম্পৃক্ত থাকতে হবে।
- অংশগ্রহণকারীর চাহিদার ধরনের উপর কাজ ও প্র্যাকটিস এর সময় নির্ধারণ হবে। সর্বনিম্ন ২ ঘন্টা এবং সর্বোচ্চ ৫ ঘন্টা প্রতি সপ্তাহে ২ দিন থেকে ৫ দিনের কাজ বা প্রাকটিসের সাথে সম্পৃক্ততা থাকতে হবে।
এই প্রোগ্রামে অংশগ্রহণের সুবিধা সমূহঃ
- এক্সপার্টদের পাশে থেকে নিজেকে তৈরি করা
- ইন্ডাস্ট্রিয়াল পরিবেশে কাজ করা ও বোঝা
- ফ্রীল্যান্সিং ব্যক্তিদের সাথে নিজেকে যুক্ত রাখা
- প্রস্তুতি পরবর্তী চাকুরির সন্ধানে সহযোগিতা পাওয়া
- ফ্রীল্যান্সিং সেক্টরে নিজেকে দক্ষ করিগরে তৈরি করা
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ
যাদের ল্যাপটপ নেই তাদের প্রত্যেকেই কাজের প্র্যাকটিসের জন্য আলাদা আলাদা কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারবেন।