অনলাইনে আয় করতে হলে মাত্র ৩টি স্টেপ ফলো করুন

স্টেপ- ০১

অনলাইনে আয় করতে চাইলে আপনি সবার প্রথমে একটি কাগজ আর কলম নিয়ে বসুন। এবং লিস্ট করুন যে কম্পিউটারে করা যায় এমন কি কি কাজ আপনার জানা আছে। অথবা আপনি কম্পিউটারে কি কি কাজ করতে পারেন? ভয় পাবার কোন কারন নেই-
আমি বলেছি আপনি যা যা জানেন– নতুন করে কিছু শিখার দরকার নেই । আপনি যা জানেন সেটাই নোট করে নিন-

অনলাইনে আয় করতে হলে যা যা প্রয়োজন

অনলাইনের কাজ করে ইনকাম করার জন্য অবশ্যই আগে কাজের জন্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম গুলোর ব্যবস্থা করে নিন।

প্রতীকী ছবিঃ যেখানে কাজের পরিবেশ বুঝানো হয়েছে

স্টেপ-০২

কাজগুলোর তালিকা তৈরি করার পর ঐ কাজগুলো সার্ভিস এর মত করে আপনি অন্য কারোর জন্য করতে পারবেন, এভাবে চিন্তা করে কিছু ডকুমেন্টারি প্রস্তুত করুন।
যেমনঃ

  1. আপনার নিজের একটি ছবি যেখানে আপনার চেহারা স্পষ্ট ও সুন্দর ভাবে বোঝা যায়।
  2. আপনার নিজের সম্পর্কে কিছু কথা (এখানে এমন কিছু লিখুন যেন আপনার এই লেখা পড়ে ক্লাইন্ট আপনার সাথে কাজ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেন )
  3. কাজটি করতে আপনার কতটুকু সময় লাগে।
  4. কাজটি ইতিপূর্বে করে থাকলে সেটা দেখানোর ব্যবস্থা করা (প্রমান স্বরূপ)।
  5. আপনিই এই কাজটি ভালো পারেন তাই আপনার থেকেই করে নেয়া উচিত প্রসঙ্গে ৫০-১০০ শব্দের একটি অনুচ্ছেদ লিখুন।
  6. কাজটি করার জন্য আপনি কত টাকা নিবেন?
  7. কাজের পরিমান বেশি হলে কোন মূল্য ছাড় দিবেন কি না – সে বিষয়েও লেখা রাখতে পারেন?
  8. আপনি যে একজন ব্যক্তি এবং আপনি যত্নের সাথে এই কাজটি করে থাকেন সেটা মোবাইল দিয়ে নিজে বলছেন এমন একটি ভিডিও ডকুমেন্ট তৈরি করুন।

স্টেপ-০৩

এবারে নিচে আমি তিনটি অ্যাড্রেস লিঙ্ক দিচ্ছি সেখানে গিয়ে ঐ যে ডকুমেন্ট গুলো তৈরি করেছেন সেগুলো দিয়ে সুন্দর করে সাজিয়ে নিজের একটি একাউন্ট তৈরি করে নিন (একটি মাত্র একাউন্ট)। তবে একাউন্ট তৈরি করার আগে অবশ্যই যে ওয়েবসাইটে আপনার একাউন্ট তৈরি করছেন তাদের নিয়মনীতি গুলো ভালো করে দেখে বা বুঝে নিবেন।
লিঙ্ক গুলো দেয়া হলো

ডিজিটাল মার্কেটিং-এ জব করতে কোন কোন কাজগুলো জানা থাকতে হবে?

আজকের আলোচনায় সবাইকে স্বাগত জানাচ্ছি – আমি উত্তম কুমার

আশা করছি সবাই ভালো আছেন

গত পর্বে আমি আলোচনা করেছিলাম- ডিজিটাল মার্কেটিং কি? এবং আগামীর বাংলাদেশে এই ডিজিটাল মার্কেটিং সেক্টরটিতে ছেলে-মেয়েদের কাজ পাবার সম্ভাবনা কেমন?

যারা ভিডিও-টি মিস করেছেন তাদের বলবোঃ

যদি এই ফিল্ডে ক্যারিয়ার করতে চান তাহলে অবশ্যই এই সেক্টরটি-তে আসার আগে জেনে নিন —————

যে সত্যি এই ফিল্ডে ভবিষ্যতে কাজের সম্ভাবনা আছে কি না?

ডেস্ক্রিপশন বক্সে ভিডিও-টির লিংক দেয়া আছে সেটা অবশ্যই দেখে নিবেন।

আজকে আমি স্বনামধন্য একটি প্রতিষ্ঠানের ডিজিটাল মার্কেটিং এর লোক নেয়ার ক্ষেত্রে যে বিষয়গুলো-কে কর্তৃপক্ষ বিবেচনা করে থাকেন সেই বিষয়গুলো কে তুলে এনেছি। ঠিক আছে – তাহলে আর কথা না বাড়িয়ে সরাসরি কাজে চলে যাই …

Post Name:
Digital Marketer & SEO Executive

Responsibilities:

এখানে উনারা যা বলছেন তা হচ্ছেঃ

আপনাকে কোম্পানির ওয়েবসাইট, এসইও এবং এসইএম এর জন্য পরিকল্পনা করতে হবে এবং পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে হবে । এছাড়াও ডাটাবেস নিয়ে মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং, সোশ্যাল মিডিয়া এবং ডিসপ্লে এডভারটাইজিং ক্যাম্পেইন করতে হবে।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজের নির্ধারণ করা গোল এবং ক্যাম্পেইন অনুযায়ী ঠিক ঠাক কাজ হয়েছে কিনা সেটার রিপোর্ট বের করতে হবে যেখানে – ROI (মানে হচ্ছে যা ইনভেস্ট করেছেন সেটা অনুযায়ী আউটপুট এসেছে কি না –সেটা ) এবং KPIs (যার অর্থ হচ্ছে ক্যাম্পেইন গুলো কোন কোন বিষয়গুলোতে ভালো করেছে সেটার পয়েন্ট গুলো লিস্ট করা)

এখানে বলা হয়েছে-

পারফরমেন্স এর ভিত্তিতে আলোচিত টপিক নির্বাচন –বিশ্লেষণ এবং অপ্টিমাইজেশন করতে হবে। এছাড়াও কোম্পানির বর্তমানে যে সোশ্যাল অনলাইন এক্টিভিটি গুলো আছে সেটার জন্য পরিকল্পনা এবং মনিটরিং করা পারতে হবে।

গুগল এবং ফেসবুকে অপ্টিমাইজ আডস রান করার সক্ষমতা থাকতে হবে।

কোম্পানির সোশ্যাল মিডিয়া পেজগুলো নিয়ে কাজ করতে হবে এবং দক্ষতার সাথে ফেসবুক-ইন্সটাগ্রাম-টুইটার-গুগল- এবং ইউটিউব-এর মার্কেটিং ক্যাম্পেইন গুলো মেনেজ করতে হবে।

কোম্পানির টার্গেট করা কাস্টমারদের কাছে তাদের সার্ভিস গুলো পৌঁছানোর লক্ষ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় রেগুলার বেসিস কনটেন্ট ডেভেলপ এবং পাবলিশ করতে হবে। এখানে সোশ্যাল মিডিয়াসহ ওয়েবসাইট এবং ইমেইল এর কথাও বলা আছে।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্যাম্পেইন এর জন্য দারুন দারুন সব পরিকল্পনা ডিজাইন করতে হবে। ফটোশপ এবং এলিস্ট্রেটর উপর ভালো ধারনা অবশ্যই থাকতে হবে।

দারুন দারুন সব ক্রিয়েটিভ পরিকল্পনা করতে হবে এবং পরিকল্পনা মাফিক কাজকে বাস্তবায়ন করতে হবে ফেসবুক অ্যাড মেনেজারের মাধ্যমে- যেখানে বিভিন্ন ধরনের ক্যম্পেইন যেমন কনভার্সন অ্যাড, লিড অ্যাড, ফেসবুক পিকজেল এবং রিটারগেটিং এর কথা বলা হয়েছে।

অবশ্যই সার্চ ইঙ্গিন অপ্টিমাইজেশন সহ অনপেজ এবং অফপেজের কাজে অভিজ্ঞ হতে হবে। সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্টপেজ এর জন্য রেগুলার বেসিস লিংক বিল্ডিং পরিকল্পনা এবং কাজ করতে পারতে হবে।

কোম্পানির ওয়েবপেজের এডমিন প্যানেল ম্যানেজমেন্ট এবং ওয়েবসাইটে আপলোডিং এর দক্ষতা থাকতে হবে। সাথে আরও বলা আছে ডেভেলপমেন্ট সম্পর্কে বেসিক ধারনা থাকতে হবে।

এখানে আবার আলাদা করে পয়েন্ট আকারে বলা হয়েছে- প্রার্থীকে অবশ্যই ডিজিটাল মার্কেটিং এর (সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং), এসইও এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট-এ অভিজ্ঞ হতে হবে।

এই পয়েন্ট টি তে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজে আপনি অভিজ্ঞ এমন প্রমাণাদির কথা বলা হয়েছে।

এবং ফাইনাল পয়েন্ট টি হচ্ছে –

ডিজিটাল সোশ্যাল মিডিয়ার এই অপারেশনের জন্য বিজ্ঞাপন, ব্রান্ডীং, ক্যাম্পেইন পরিকল্পনাসহ মার্কেটিং এবং প্রমোশনের কাজগুলো প্রেশার নিয়ে করার দক্ষতা থাকতে হবে।

আসলে প্রত্যেকটা জায়গাতেই কাজের প্রেশার আছে। আমরা যদিও সবাই এটা জানি। তারপরেও মনে করিয়ে দেয়া আরকি ! আশা করছি আজকের ভিডিও টি থেকে আপনি অবশ্যই উপকৃত হতে পারবেন। এবং ডিজিটাল মার্কেটিং এর উপর কোথাও কোন জব ইন্টারভিউ এ গেলে উক্ত বিষয়গুলোর উপর প্রিপারেশন নিয়ে যাবেন।

ধন্যবাদ – ভালো থাকবেন সবাই।

উক্ত কন্টেন্ট-টি সরাসরি ভিডিও আকারে দেখতে পারবেনঃ

১টি ওয়েবসাইট থেকে কিভাবে মাসে ৩০ হাজার টাকা ইনকাম করবেন?

একটি ওয়েবসাইট দিয়ে মাসে ৩০ হাজার ইনকাম করা যায়

যারা ফ্রীল্যান্সিং কেবল মাত্র শুরু করেছেন / করতে যাচ্ছেন অথবা যাদের ফ্রীল্যান্সিং সম্পর্কে সামান্য ধারনা আছে, অথবা ভবিষ্যতে ফ্রীল্যান্সিং করবেন আবার এমন অনেকেই আছেন যারা একটি ওয়েবসাইড দিয়ে কিভাবে ইনকাম করবেন- সেটা জানার বা বোঝার ভিশন ইচ্ছা থাকে। এই আর্টিকেল টি তাদের জন্য।

তো, চলুন আজ আপনাদেরকে জানিয়ে দেই কিভাবে একটি ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করা যায়? যারা আমার ওয়েবসাইটে প্রথম এসেছেন তাদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই আমার লেখা আর্টিকেল টি ভালোভাবে বোঝার জন্য মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

প্রতীকী চিত্রঃ সম্পুর্ন আরটিকেল-টি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন

এই আর্টিকেল পড়ে আপনাদের মনে কোনো প্রশ্ন আসলে আমাকে কমেন্ট করে জানাবেন। আমি অবশ্যই আপনাদের প্রশ্নের উত্তর দিবো। আর যারা আমাকে চিনেন তাদের উদ্দেশে বলবো, অনলাইন সেক্টরে নতুন এবং ফ্রীল্যান্সিং এ দিন দিন আগ্রহী হয়ে ওঠছে এমন আপনার পরিচিত / অপরিচিত কেউ থাকলে তাদের কাছে আমার এই লেখা আর্টিকেল টি অবশ্যই শেয়ার করে তাদেরকে জানার সুযোগ করে দিন। যেন তারা এই সেক্টরে আসার আগে অবশ্যই ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে সঠিক কিছু তথ্য বা ধারণা নিতে পারে।

তো, আজকে আমরা জানবো কিভাবে একটি ওয়েবসাইট থেকে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করা যায়।
শুরুতেই আমরা একটু জেনে আসি যে ওয়েবসাইট কত ধরনের হয়ে থাকে।

ওয়েবসাইট মূলত তিন ধরণের হয়। যেমন –

১. প্রোডাক্ট বেস ওয়েবসাইট

২. সার্ভিস বেস ওয়েবসাইট

৩. ইনফরমেশন বেস ওয়েবসাইট

১. প্রোডাক্ট বেস ওয়েবসাইট :

এই ওয়েবসাইড গুলো কারা ব্যবহার করে থাকেন? যাদের নিজস্ব বা কিনা কোনো প্রোডাক্ট আছে এবং অনলাইনে সেই প্রোডাক্ট গুলো সেল করতে চান তারাই মূলত এই প্রোডাক্ট বেস ওয়েবসাইট গুলো ব্যবহার করে থাকে। এবং এই প্রোডাক্ট গুলোর সেল জেনারেট করার মাধ্যমে মূলত তাদের ইনকাম টি আসে। খুব স্বাভাবিক ভাবে প্রোডাক্ট থাকলে সেল আসবেই আর সেল আসলে কমবেশি ইনকাম হবেই।

২. সার্ভিস বেস ওয়েবসাইট:

যারা লোকালি বা ইন্টারন্যাশনালি বিভিন্ন গ্রাহকে এক বা একাধিক সেবা প্রদান করতে সক্ষম তারাই মূলত সার্ভিস রিলেটেড ওয়েবসাইট
গুলো ব্যবহার করে অনলাইন থাকে আয় করেন। যেমন – এয়ারটিকেট সার্ভিস, কন্সাল্টেন্সী সার্ভিস, ট্রেনিং সার্ভিস,বাসাবাড়ির ইলেকট্রিক বেয়ারিং সার্ভিস,হোম ডেলিভারি সার্ভিস,প্যাথোলজিক্যাল সার্ভিস ইত্যাদি আরো অনেক ধরণের সার্ভিস হতে পারে।
তবে, আজ আমরা প্রোডাক্ট অথবা সার্ভিস রিলেটেড ওয়েবসাইট দিয়ে ইনকাম এর কথা আলোচনা করবোনা। যে ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে খরচ কম সেটা দিয়ে কিভাবে ইনকাম করা যায় সেই বিষয়ে কথা বলবো। আর সেটা হচ্ছে তিন নম্বর পয়েন্ট টি।

৩. ইনফরমেশন বেস ওয়েবসাইট:

এই ওয়েবসাইট টি তৈরি করে অল্প পুজি দিয়ে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করা সম্ভব। ইনফরমেশন ওয়েবসাইট টি করা তৈরি করে? যাদের প্রোডাক্ট বা সার্ভিস রিলেটেড ওয়েবসাইড তৈরি করার সামর্থ নেই এবং বাড়তি কোনো টাকা পয়সা ইনভেস্ট করারও চিন্তা ভাবনা করছেন না তারাই মূলত ছোট বড় বিভিন্ন ধরনের ইনফরমেশন বেস ওয়েবসাইট গুলো তৈরি করে থাকেন। এবং এটা দিয়েই আপনারা ভালো মানের একটা ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন।

মনে করুন, আপনি নির্দিষ্ট কোনো একটি ক্যাটাগরি অথবা নিস্ এর উপর একটি ওয়েবসাইট তৈরি করেছেন এবং সেই নিস্ এর উপর আপনার ওয়েবসাইট টিকে এমন ভাবে সাজিয়েছেন যেন কেউ ওয়েবসাইট টির ভিতরে আসলে আপনার দেয়া চমৎকার চমৎকার সব ইনফরমেটিভ তথ্য দেখে মুগ্ধ হবেন এবং আপনার এসব তথ্যপূর্ণ পোস্ট গুলো দেখতেই প্রতিদিন ৪০/৫০ হাজার পাঠক আপনার ওয়েবসাইট টিতে ভিসিট করবে। ব্যাস, তাহলে এবার আপনার ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম আসা শুরু হয়ে যাবে। এবার কিভাবে ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করবেন সরাসরি সেই প্রসঙ্গে আসি। যখন প্রতিদিন আপনার ওয়েবসাইটিতে ৪০/৫০ হাজার ভিজিটর বা ট্রাফিক আসবে তখনই মোটামোটি ৩/৪ টি উপায়ে আপনার ওই ওয়েবসাইট থেকে আপনি ইনকাম করতে পারবেন।

উপায়গুলো হলোঃ

বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে কিভাবে ইনকাম করবেন ?

নিয়মিত আপনার ওয়েবসাইটে আসা ট্রাফিক গুলোর ডাটা রিপোর্ট কালেকশন করে আপনি বাংলাদেশের বিভিন্ন ক্ষদ্র ক্ষদ্র প্রতিষ্ঠান যেমন নতুন কোন চানাচুর কম্পানি, অনলাইনে টিকেট বিক্রেতা, লোকাল কোনো ডেন্টিস্ট, লোকাল ক্লিনিক, মেডিকেল কোচিং, ফার্নিচার বিক্রেতা, কম্পিউটার সার্ভিস সেন্টার, ইন্টারনেট প্রোভাইডার, লোকাল ডেকোরেটর, ডিজিটাল ষ্টুডিও, অপটিক্যাল শপ, রেস্টুরেন্ট সহ নানান পণ্য বিক্রেতা অথবা বিভিন্ন এনজিও যেমন ক্ষদ্র ঋণ উন্নয়ন প্রকল্প নিয়ে যারা কাজ করেন ইন্সোরেন্স কোম্পানি, ডেভলোপার ফার্ম, সার বিষ কোম্পানি, বেকারি শপ ইত্যাদি কোম্পানির কাছে আপনি বিজ্ঞাপনের জন্য আবেদন করতে পারবেন। সঠিক ভাবে প্রপোজাল বা ভালো মার্কেটিং কৌশল অবলম্বন করে আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইট এর জন্য সর্ব নিম্ন ১০ টি কোম্পানি থেকে বিজ্ঞাপন আনতে পারেন এবং প্রতিটি বিজ্ঞাপন এর জন্য কম করে হলেও তিন হাজার টাকা ধার্য করলে প্রতিমাসে তিরিশ হাজার টাকা করে ইনকাম আসা স্বাভাবিক ব্যাপারে পরিণত হবে। আপনি বিশ্বাস করুন বা নাই বা করুন অনলাইন সেক্টরে এটাই বাস্তবতা।

ধরে নিন, আপনি বিজ্ঞাপন আনতে পারলেন না আপনার ওয়েবসাইট এর জন্য তাহলে এবার কি হবে?

এই প্রশ্ন আপনার মনে আসা স্বাভাবিক ব্যাপার। এবার চলে আসি বিজ্ঞাপন ছাড়াই কিভাবে ইনকাম করতে পারবেন। যদি আপনার ওয়েবসাইট টিতে আপনি নিয়মিত ভাবে কাজ করে যান আর প্রতিদিন আপনার ওয়েবসাইট এর মধ্যে ভিসিটর আসতেই থাকে তাহলে আর দেরি না করে সরাসরি গুগল এর স্মরনাপন্ন হয়ে যান।

আপনার ওয়েবসাইট এর সকল তথ্য দিয়ে গুগল অ্যাডসেন্স এর জন্য একটি এপ্লিকেশন করে ফেলুন। সঠিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করে গুগলে এপ্লাই করতে পারলে আপনি সর্বোচ এক মাসের মধ্যেই গুগল অ্যাডসেন্স এর এপ্রোভাল পেয়ে যাবেন এবং আপনার ওয়েবসাইট থাকে ইনকাম আসা শুরু হয়ে যাবে। তবে এই ক্ষেত্রে আমি আপনাকে আপনার ওয়েবসাইট থেকে সর্ব নিম্ন কত টাকা ইনকাম হতে পারে সেটা সঠিক ভাবে বলতে পারিনা। কারণ, গুগল অ্যাডসেন্স এর অনেক ক্যাটাগরি কন্ডিশন মিলিয়েই এই ইনকাম টি আসবে। সেটা নিয়ে কথা বলতে গেলে আরো দুই ঘন্টা আলোচনার প্রয়োজন।

আজকে আমরা একটি পদ্বতির মাধ্যমে কিভাবে ইনকাম করেত হয় তা জানলাম। পরে বাকি আরো দুটি পদ্বতি দিয়ে কিভাবে ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম জেনারেট করতে হয় তা জানতে পারবেন। আজকের এই সংক্ষিপ্ত আলোচনা থেকে আপনাদের কোনো প্রশ্ন থাকলে নিচে কমেন্ট করে জানাবেন। আমি উত্তর দেওয়া চেষ্টা করবো।

ধন্যবাদ সবাইকে ভালো থাকবেন।

কোন কোর্স টি আপনার জন্য ভালো হবে

যারা নতুন ফ্রীলেন্সিং এ আগ্রহী হচ্ছেন এই আর্টিকেলটি তাদের জন্য । আমাকে সর্বদাই নতুন ছেলে মেয়ে রা, যারা ফ্রীলেন্সিং এই জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্মটতে দিন দিন আগ্রহী হয়ে উঠছেন , তারা সবাই কমন একটি প্রশ্ন করে থাকেন ।
প্রশ্নটি হচ্ছে –
আমি ফ্রীলান্সিং করতে চাই আমার জন্য কোন কোর্স টি ভাল হবে?
আমার আজকের এই আর্টিকেলটি দেখে হয়তো আপনি ইনকাম করতে পারবেন না, কিন্তু এই ভিডিওটি দেখে আপনি যা শিখবেন, যা বুঝবেন আর যা জানতে পারবেন, সেটা আপনাকে এই জনপ্রিয় প্লাটফর্ম ফ্রীলান্সিং সম্পর্কে একটা সঠিক ধারনা দিবে। তো আর্টিকেলটি না কেটেই দেখতে থাকুন এবং ফ্রীলান্সিং রিলেটেড নানান আর্টিকেল এর আপডেট তথ্য পেতে আমার চ্যানেল টি সাবস্ক্রাইব করতে পারেন।

এবারে মুল আলোচনায় আসা যাক, তো প্রশ্ন টি ছিল যে আপনি ফ্রীলান্সিং করবেন এবং আপনার জন্য কোন কোর্স টি ভাল হবে?
দেখুন এই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনাকে যিনি উত্তর দিবেন বা আপনি যার কাছে এই উত্তরটি আশা করছেন, তাকে আপনার সম্পর্কে কিছু তথ্য আগে আপনাকে দিতে হবে, যদি সেই তথ্য গুলো আপনি তাকে দিতে পারেন , তাহলেই উনি আপনাকে বলতে পারবেন যে আপনার জন্য কোন কোর্স টি ভাল হবে। তো ধরে নেওয়া যাক, আমাকে যে বেক্তিটি প্রশ্ন করেছেন আমি তাকে উত্তরটা দিচ্ছি। তো যে বেক্তি কে আমি উত্তরটা দিব, তাকে আমি যে প্রশ্ন গুলো করব, সেই প্রশ্ন গুলো এখন আপনাদেরকে এখন বলছি।

প্রশ্নঃ১- আপনি কেন ফ্রীলান্সিং করতে চান বা আপনি কেন ফ্রীলান্সিং এ আগ্রহি হলেন?

প্রশ্নঃ২-আপনাকে অনলাইন এর কোন কোন বিষয় গুলো ভাল লাগে বা কোন কোন সেক্টর গুলোতে আপ্নের আগ্রহ বেশি?

প্রশ্নঃ৩-আপনি ফ্রীলান্সিং করে কত টাকা উপার্জন করতে চান?

প্রশ্নঃ৪-আপনি যে পরিমান উপার্জন করতে চান, সেই পরিমান উপার্জন করতে আপনি কি পরিমান খরচ ও সময় দিতে পারবেন?

তো আমি প্রশ্ন গুলো করার পর উনি যে উত্তর গুলো দিয়েছেন, সেগুলো এখন ধারাবাহিক ভাবে বলছি,
উত্তরঃ১-আমি পেপার পত্রিকা এবং খবরের কাগজের মাধ্যমে জানতে পারি যে, এই ফ্রীলান্সিং পেশায় প্রতিমাসে ২০ থেকে ৪০ হাজার টাকা অথবা ৪০ থেকে ৬০ হাজার টাকা উপার্জন করা সম্ভব এবং ঘরে বসেই উপার্জন সম্ভব। তাই চিন্তা করলাম আমিও তাহলে এখান থেকেই শুরু করি।

উত্তরঃ২-আসলে অনলাইনে সম্পর্কে আমার তেমন কোন ধারনা নেই, তবে টুকটাক ফেসবুক চালাতে পারি এবং বিভিন্ন ধরনের কার্টুন দেখতে আমার খুব ভাল লাগে। এছাড়া অনলাইনে আমার তেমন কোন অভিজ্ঞতা নেই।

উত্তরঃ৩-যেহেতু পেপার পত্রিকায় দেখেছি হাজার হাজার ডলার ইনকাম করা যায়, তো আমি যদি ৫০০ ডলার ও ইনকাম করতে পারি , তাহলে সেটাই আমার জন্য যথেষ্ট।

উত্তরঃ৪-চতুরথ নাম্বার প্রশ্নটি শুনে তিনি বেশ অবাক হয়েছেন, উনি আমাকে বললেন, আমি তো শুধু ইনকাম এর কথা চিন্তা করেছি এইখানে আবার খরচ কিসের? আমি তখন উনাকে সহজভাবে কত গুলো ব্যাপার স্পষ্ট করে দিলাম। যেমন আপনি যদি মাসে ৪০ হাজার টাকা উপার্জন করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার কোন একটা স্কিল এর মাধ্যমেই এই ফ্রীলান্সিং এর কাজটা আপনাকে করে অর্থ টা আপনাকে উপার্জন করতে হবে। তাহলে এখন আপনি আমাকে বলুব আপনার মধ্যে এমন কোন নির্দিষ্ট বিষয় এর উপর স্কিল আছে কি না, যেটা কে নিয়ে আপনি ফ্রীলান্সিং করতে পারবেন?

উনি বলল যে না, আমার তো অনলাইন সম্পর্কে তেমন কোন ধারনা নেই, তখনি আমি উনাকে আরও ক্লিয়ার করলাম যে তাহলে ওই নির্দিষ্ট যে বিষয় টির উপর কাজ করে আপনি ফ্রীলান্সিং এর মাধ্যমে উপার্জন করবেন , সেই রিলেটেড বিষয় গুলই আপনাকে আগে প্রশিক্ষণ নিতে হবে।

আসলে এই দোষটি উনার না পেপার পত্রিকা গুলোতে যেভাবে করে ফ্রীলান্সিং এর ইনকাম এর উপর হাইলাইট করা হয়, তাতে করে অনেকেরই ধারণা হয় যে আমি এইখানে আস্লেই ইনকাম করতে পারবো , হে ব্যাপার টা আসলেই ঠিক আপনি আসলেই ইনকাম করতে পারবেন। তবে এই ইনকাম গুলো করার জন্য আপনাকে যথাযথ প্রশিক্ষণ নিতে হবে এবং আপনি যদি ভালভাবে প্রশিক্ষণ নিতে পারেন, তাহলেই আপনার সেই লক্ষ্যটা্তে পৌঁছানো সম্ভব।

তো এখন মুল উত্তরটার দিকে আশা যাক, আমাকে উনাকে উত্তর দিতে হবে যে, উনার জন্য কোন কোর্স টি ভাল হবে। দেখুন ২ নাম্বার প্রশ্নের উত্তর থেকে আমরা উনার কাছে জানতে পেরেছি যে, অনলাইনের মধ্যে উনার যে জিনিষ গুলো সম্পর্কে ধারণা আছে যে উনি টুকটাক ফেসবুক চালাতে পারেন এবং কার্টুন উনার বেশ ভাল লাগে। তাহলে এইখান থেকে আমরা বলতে পারি, যেহেতু ফেসবুক সম্পর্কে পূর্ব ধারণা আছে তাহলে উনার জন্য সবচেয়ে ভাল হবে, উনি ফেসবুক এর মাধ্যমে কিভাবে মার্কেটিং করা যায় এটার উপর যথাযথ ১টা প্রশিক্ষণ নেওয়া এবং পাশাপাশি যেহেতু এনিমেশন এর উপর উনার বেশ ফোকাস সেহেতু এই কার্টুন এনিমেশন গুলো কিভাবে তৈরি করা যায় সেইটার উপর বা ২ডি এনিমেশন এর উপর ১ টা প্রশিক্ষণ নিতে পারেন। তাহলে দেখা যাবে যে ২ডি এনিমেশন এর ১টা ভালভাবে প্রশিক্ষণ নিয়ে উনি যদি কার্টুন তৈরি করা শিখতে পারেন , তাহলে কিভাবে উনি মাসে ৪০ হাজার টাকা বাসায় বসে ইনকাম করতে পারবেন সেই প্ল্যানিং টা আমি আপনাদেরকে জানাচ্ছি। তাহলে এইখানে আমি ২ টি ট্রেনিং পাচ্ছি ১টি হল ফেসবুক মার্কেটিং আর ১টি হল ২ডি এনিমেশন ভিডিও বা কার্টুন এর ভিডিও তৈরি করা শিখতে হবে।

যদি আপনি লক্ষ্য করেন অথবা মার্কেট এর মধ্যে যদি একটু যাচাই করেন তাহলে দেখবেন, বর্তমান সময়ের মধ্যে বা আরও অনেক আগে থেকেই বিভিন্ন ধরনের কোম্পানি গুলো জারা ফেসবুক এর মাধ্যমে বা অনলাইন বিভিন্ন প্লাটফর্ম এর মাধ্যমে নিজেদের প্রোডাক্ট গুলোর বা নিজেদের সার্ভিস গুলোর প্রোমোশন বা কোম্পানির প্রোমোশন এই ধরনের প্রমোশনাল ভিডিও গুলোর মধ্যে ব্যাপকভাবে এনিমেশন এর কাজ লক্ষ্য করা যায়, আপনি আরও একটা জিনিস লক্ষ্য করবেন্ সেটা হচ্ছে ২ডি এনিমেশনের যে ব্যাবহার গুলো আছে এই রিলেটেড যে ভিডিও গুলো আছে, এই ভিডিও গুলো মার্কেটের মধ্যে অনেক কোম্পানি আছে যারা কিন্তু ভিডিও গুলো সেল করছেন বা এনিমেশন এর কাজ বিক্রি করছেন বা কার্টুন দিয়ে বিজ্ঞাপন প্রোমোশন করে সেল করছেন , এই ধরনের ভিডিও গুলো আপনি মার্কেট যাচাই করে দেখতে পারবেন, এই ভিডিও গুলো সর্বনিম্ন ৪০ সেকেন্ড থেকে ১ মিনিট ৩০ সেকেন্ডের ভিডিও গুলো সর্বনিম্ন ৫হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে , তাহলে দেখা যায় কোন একজন বেক্তি বা যে বেক্তির কথা আমরা বলছি উনার আগ্রহ যদি কার্টুন এর উপর থেকে থাকে আর উনি যদি এই কার্টুন এর উপর একটা ভাল্ভাবে প্রশিক্ষণ নিতে পারে এবং এই কাজ গুলো কে মনোযোগের সাথে উনি যদি কাজ গুলো শিখে থাকেন, কাজ গুলো যদি করেন , এনিমেশন এর সম্পূর্ণ কাজ গুলো করার পর বা শেখার পর এইগুলর উপরে উনি কত গুলো ডেমো উনার প্রোফাইল বা প্রটফিলিও হিসাবে উনার কাছে গুছায় রাখবেন, পরবর্তীতে যখন উনি ফেসবুক মার্কেটিং এর আবার ট্রেনিং টা করছেন তখন ফেসবুক মার্কেটিং এর ট্রেনিং টা করে ফেসবুক এর মধ্যে নিজের এই প্রোডাক্ট গুলো কে, নিজের এই প্রটফিলিও গুলোকে বা নিজের এই ছোট ছোট ভিডিও গুলো কে উনি সুন্দর করে উপস্থাপন করলেন এবং সেখানে ফেসবুক দিয়ে মার্কেটিং করলেন। যদি এই রকম টা উনি করতে পারেন তাহলে, যেটা আমরা বললাম যে এই ভিডিও গুলো নিম্ন ৫ হাজার টাকা দিয়ে বিক্রি করা যায় বা ৫ হাজার টাকা দিয়ে সেল করা যায়। তাহলে উনি যদি প্রত্যেক মাসে এইরকম ছোট ছোট ভিডিও তৈরি করে যে ভিডিও গুলো কে উনি প্রোমোশন করবেন, এই প্রোমোশন এর মাধ্যমে বিভিন্ন লক উনার এর ভিডিও গুলো সম্পর্কে জানতে পারবে , ভিডিও গুলো দেখতে পারবে যদি উনার ভিডিও গুলো ক্রিয়েটিভ হয়, ভাল হয় এবং উনি সুন্দর করে করতে পারেন তাহলে অবশ্যই এই সুধু মাত্র ফেসবুক এর মধ্যে উনার এই প্রোডাক্ট গুলো কে প্রোমোশন করার মাধ্যমে উনি এইখান থেকে উনার প্রোডাক্ট গুলোর জন্য কাস্টমার নিয়ে আসতে পারেন। এইভাবে করে দেখা যায় যদি উনি মাসে ৫ থেকে ১০ টা ভিডিও তৈরি করতে পারেন তাহলে আমরা বলেছিলাম যে ওই বেক্তি যেকিনা আমাদের প্রশ্ন গুলোর উত্তর গুলো দিয়েছেন, উনার মান্থলি টার্গেট ছিল ৪০ হাজার টাকা সেক্ষেত্রে আমরা যে ভিডিও গুলো তৈরি করার কথা বললাম, সেই ভিডিও গুলোর মারকেটে সর্বনিম্ন মূল্য হচ্ছে ৫ হাজার টাকা উনি যদি এইরকম ভিডিও বা কার্টুন ভিডিও গুলো বা কার্টুন ব্যাবহার করে বিজ্ঞাপন গুলো তারপর প্রোডাক্ট এর উপর বিজ্ঞাপন গুলো বা সার্ভিস এর উপর বিজ্ঞাপন গুলো কার্টুন কে অ্যাড করে উনি যদি এই ধরনের ভিডিও তৈরি করতে পারে তাহলে এই ভিডিও গুলো যদি উনি মাসে ১০ টা তৈরি করার ক্যাপাসিটি অর্জন করে বা উনি যদি কাজ তৈরি করতে পারে তাহলে কোম্পানি গুলোর কাছে এই ভিডিও গুলো বিক্রি করে উনি অনায়াসে ১০ টা ভিডিও (৫*১০) অর্থাৎ ৫০ হাজার টাকা উনি খুব সহজেই ইনকাম করতে পারবেন।

এটা শুধুমাত্র আমি লোকাল মার্কেট থেকে উনি কিভাবে ইনকাম করতে পারবেন , সেটা উনাকে দেখিয়েছি এটার পাশাপাশিও উনি যেহেতু একজন ফ্রীলান্সার হয়ে গেছেন, উনি এই ফ্রীলান্সিং এর বিভিন্ন ইন্টারন্যাশনাল যে প্লাটফর্ম গুলো আছে, এই প্লাটফর্ম গুলোর মধ্যে উনার সেম প্রটফিলিও টা সেখানেও এস্টাব্লিশ করে উনি সেখান থেকেও ক্লাইন্ট হতে পারেন, মানে হচ্ছে একই ধরনের কাজ উনি লোকাল মার্কেট থেকেও করতে পারছেন আবার উনি ফ্রীলান্সিং এর বিভিন্ন ইন্টারন্যাশনাল প্লাটফর্ম থেকেও করতে পারছেন , তাহলে ওদিক থেকেও ইনকাম হবে আবার এদিক থেকে তো উনি ১০ টা ভিডিও তৈরি করে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম করতেই পারছে ।
এইযে সুবিধা লোকাল মার্কেটপ্লেস থেকেও কাজ করতে পারছেন আবার ইন্টারন্যাশনাল মার্কেট থেকেও কাজ করতে পারছেন, এটা ছারাও এখানে আরও কত গুলো ফ্যাসিলিটি আছে, ফ্যাসিলিটি গুলো আমি আপনাদেরকে একটু বলি, যদি উনি এই দুটি ট্রেনিং ভাল মত করতে পারে, পাশাপাশি উনি করতে পারবে কি, অনেক কোম্পানি আছে যারা কিন্তু এখন এই এনিমেশন এর কাজ যারা ভালভাবে জেনে থাকে, উনাদেরকে নিজেদের কোম্পানি গুলো তে নিতে চায় মানে এমপ্লয়ী হিসেবে তাদেরকে নিতে চায়, তাহলে উনি এমপ্লয়ী হিসেবেও কোম্পানি গুলো তে কাজ করতে পারবেন আবার পাশাপাশি বলি যদি যে না, সে বাসায় বসেই ভারটুয়াল হিসেবে কাজ করবে সেটাও উনি বাসায় বসে কাজ করতে পারেন। তার মানে চতুর্দিক দিয়ে তার ইনকামের যে অপরচুনিটি টা সেটা উনার কাছে ঠিক ই ফিরে আসবে।

এখন আমরা আজকের এই আর্টিকেলটি সমাপ্ত করব, আমরা যে রেঞ্জটা দিয়েছিলাম যে, উনার জন্য কোন কোর্সে টা ভাল হবে এবং উনি যেহেতু মাসে ৪০ হাজার টাকা ইনকাম করতে চান আমরা আমরা আপনাদেরকে খুব সহজেই সেগুলো দেখিয়ে দিয়েছি, এবার আপনারাই উপলব্ধি করুন আমি যে কথা গুলো বলেছি সেই কথা গুলো আদৌ এই জিনিস গুলোর ক্ষেত্রে ঠিক হবে কিনা , এই বিবেচনা টা আপনি করতে পারেন। আর আমি তো এই ফিল্ড নিয়েই কাজ করি, হরহামেশাই কাজ করি, এইজন্য আমার কাছে এই জিনিস টা জেভাবেই সহজ আমি ঠিক সেভাবে করেই আপনাদের কাছে উপস্থাপন করেছি।

তো আর কথা না বাড়াই , আপনার কাছে যদি মনে হয়, আপনারও ভিন্ন কোন ধরনের বা অনলাইনের প্রতি আগ্রহ আছে, আপনি সেটা আমাদেরকে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। আমি যে প্রশ্ন গুলো করেছি, সেই প্রশ্নগুলোর উত্তর ও আপনি আপনার মত করে দিতে পারেন। অবশ্যই আমি আপনাকেও জানাব যে, আপনার জন্য কোন কোর্স টি ভাল হবে এবং সেই কোর্স থেকে আপনি কিভাবে করে নিজেকে ফ্রীলান্সিং মার্কেট প্লেস এর মধ্যে উন্নতি করতে পারবেন বা কত টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
সবাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি আর্টিকেলটা এত সময় নিয়ে দেখার জন্য, পরবর্তীতে আবারও কোন বিষয় নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হবো, আবারও কোন নতুন বিষয় সম্পর্কে আপনাদেরকে জানাবো, ততদিন পর্যন্ত ভাল থাকবেন সবাই দেখা হবে। খোঁদা হাফেজ।।

ফ্রিল্যান্সিং করে কি ৳৪০-৳ ৬০ হাজার টাকা মাসে আয় করা সম্ভব ?

ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে কাজ শুরু করার আগে আমাদের অনেকেরই মনে কিছু বেসিক প্রশ্ন আসে, তার মধ্যে এই প্রশ্নটিও অত্যান্ত গরুত্বপুর্ন, এই প্রশ্নটি কখন আসে আপনার মাথায় চলুন সেটা আগে একটু আলোচনা করে আসি। এই ধরুন, আপনি একজন কম বেতনের চাকরিজীবী, শিক্ষিত বেকার অথবা যদি একজন ছাত্র হয়ে থাকেন, তাহলে এই কারণে আপনি যখন বিকল্প একটি ইনকাম সোর্স বের করার চেষ্টা করেন ঠিক তখনই সাধারণত আমরা এই ফিল্টের মধ্যে কোন না কোনভাবে জড়িয়ে পড়তে শুরু করি।

ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে ৪0/৫0 হাজার টাকা ইনকাম

এই যেমন ধরুন, যিনি একজন কম বেতনের চাকরিজীবী তিনি তার সংসার চালাতে বেশ বেগ পেতে হচ্ছে। বিকল্প কোন উপায় এর জন্য যদি কারো কাছে যেমন সহকর্মী,বড় ভাই,বোন,বন্ধু,গুরুজন অথবা স্ত্রীর কাছে সলুশন জানতে চাইছেন, ঠিক তখনই পরামর্শ হিসেবে তখন আপনার কাছে এই মেসেজটি আসতে পারে যে এখন তো অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম করছে তো তুমি শুরু করো না কেন? তুমি ও চাইলে এই কাজটা শুরু করতে পারো। একজন বেকার ও শিক্ষিত তরুন একটি টেলিভিশনের খবর এর মাধ্যমে জানতে পারল যে ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে ৪0/৫0 হাজার টাকা ইনকাম করছে দেশের হাজার হাজার তরুণ তরুণী। অথবা কোন একটি পত্রিকার ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে জানতে পারে একটিমাত্র ল্যাপটপ দিয়ে অনলাইনে কাজ শুরু করে আজ তিনি একটি প্রতিষ্ঠানের মালিক। আবার একজন ছাত্র লেখাপড়ার পাশাপাশি কোন কিছু করে ইনকাম করার কথা অনলাইনে সার্চ করে তিনি এমন কিছু খুঁজে পেতে পারেন যেমন তার কোনো বন্ধু, ভাই ব্রাদার চাকরি ছেড়ে ঘরে বসে বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে ৪০ থেকে ৬০ হাজার টাকা ইনকাম করছেন। ঠিক এরকম কিছু দেখতে দেখতেই আমাদের মনেও সেম প্রশ্নটি চলে আসে যে পেপার পত্রিকার মাধ্যমে জানতে পারলাম ফ্রিল্যান্সিং করে মাসে ৪০ থেকে ৬০ হাজার টাকা ইনকাম করা যায় তো উনারা যেহেতু ইনকাম করতে পারছে তাহলে আমিও ফ্রিল্যান্সিং করে এই ইনকাম করতে পারব কিনা?

আপনি ও ইনকাম করতে পারবেন কিনা!

এবারে সরাসরি আপনাদের প্রশ্নের উত্তরে চলে আসি যে, আপনি ও ইনকাম করতে পারবেন কিনা? যেহেতু আপনি দেখেছেন অন্যরা করছে তবে কেন আপনি পারবেন না। অবশ্যই আপনিও তাদের মত ইনকাম টি করতে পারবেন। কারণ আপনি যেগুলো দেখেছেন বা জেনেছেন সে সবগুলোই বাস্তব এবং জলজ্যান্ত উদাহরণ

তবে এখানে আরো কিছু ব্যাপার আছে যে আপনাকে তাদের ইনকাম এর পাশাপাশি আরো কিছু বিষয় জানতে হবে যেমন ধরুন, যে বা যারা ইনকাম টি করছে তারা কতদিন ধরে কাজ করার পর বর্তমানে এই ইনকাম টিতে আসতে পেরেছেন। নিশ্চয়ই আপনাকে এই ব্যাপারটি ও উপলব্ধি করতে হবে যে, যিনি ইনকাম করছেন তিনি কিন্তু একদিনে ওই ইনকামের নাম্বারটিতে আসতে পারেননি। সাথে সাথে আপনাকে এটাও জানতে হবে যে, উনি অনলাইন এর কোন প্যাসিফিক কাজটি করে ওই ইনকাম টি করেছেন? ধরে নিন, আপনি উপরুক্ত বিষয়টি খতিয়ে দেখার পর আপনি জানতে পারলেন যে, তিনি যে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে যে ইনকাম করছেন সেটা উনি আজ থেকে এক থেকে দেড় বছর আগে শুরু করেছিলেন এবং সে কাজটা তখন থেকে শুরু করার পর আজ তিনি প্রতি মাসে ৪০ থেকে ৬০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারছেন।

এভাবে আপনি যারা অনলাইনে বর্তমানে ইনকাম করছে তাদের সবার যদি খোঁজ নিয়ে দেখেন তাহলে লক্ষ্য করবেন যে তারা সবাই মোটামুটি প্রত্যেকে দের – দুই বছর আগে কাজটি শুরু করেছিলেন। তাহলে এবার আপনাকে বুঝতে হবে যে আপনাকেও সেই একই পথে হাট হবে। তবে এখানে একটা সুবিধা আপনি পেতে পারেন যে, আপনি যে ব্যক্তিকে দেখে অনুপ্রাণিত হচ্ছেন তিনি যদি আপনার কাছের কেউ হন তাহলে তার কাছ থেকেও আপনি কিছু সহযোগিতা পেতে পারেন। এরকম হলে আপনার লক্ষ্যে পৌঁছাতে অল্প সময় লাগতে পারে।

লক্ষ্য করুনঃ 

তাহলে সবশেষে আমরা পাচ্ছি যে উপযুক্ত সময় নিয়ে যথাযথ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এবং সঠিক গাইডলাইন মেনে কাজ করলে আপনিও একটি নির্দিষ্ট সময় পরে মাসে ৪০ থেকে ৬০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। অবশ্যই মনে রাখতে হবে, ফ্রিল্যান্সিংয়ের পথটি যেমন সহজ তেমনি কঠিন ও কারণ এখানে পথ হারাবার ভয় থাকে সর্বক্ষণ। শেষ কথাগুলো অবশ্যই মনে রাখবেন –

  1. যথাযথ প্রশিক্ষণ।
  2. নিদৃষ্ট সময়।
  3. সঠিক গাইডলাইনই পারে আপনাকে সঠিকভাবে ইনকাম এর লক্ষ্যে পৌঁছে দিতে

নিচে আমার কাছে কিছু প্রশিক্ষণ নেওয়ার প্রশিক্ষণার্থীদের কাজের মাধ্যমে ইনকাম শুরু হওয়ার বা ইনকাম করার কিছু স্ক্রিনশট শেয়ার করলাম হয়তো এগুলো আপনাকে উৎসাহিত করতে পারে। সবশেষে, সবার উদ্দেশ্যে বলতে চাই ফ্রীলান্সিং রিলেটেড নানান তথ্য ও আপডেট ভিডিও গুলো পেতে আমার চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করতে পারেন। ধন্যবাদ সবাইকে ভালো থাকবেন সবাই খোদা হাফেজ।